কানাডার টরেন্টোর বাংলাদেশ হাই কমিশনের কনস্যুলেট অফিসে পাসপোর্টের আবেদন করেছিলেন কানাডা জাতীয় দলে খেলা ফুটবলার সামিত সোম। ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই সামিতের ই-পাসপোর্ট হয়েছে। পাসপোর্ট হয়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের পক্ষে খেলার জন্য আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলেন সামিত। এখন শুধু তার ফিফার অনুমোদন প্রয়োজন। শুক্রবার (৪ মে) রাতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি ফাহাদ করিম সামিতের পাসপোর্ট হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সোমবার বাফুফে সামিত ও তার বাবা মায়ের সকল ডকুমেন্টস, কানাডা ফুটবল ফেডারেশনের ছাড়পত্রসহ সকল কিছু দিয়ে ফিফায় আবেদন করবে। ফিফা প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটি সবুজ সংকেত দিলেই সামিতের বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পারবেন।
১০ জুন এশিয়া কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে সামিতকে খেলাতে হলে ৩ জুনের মধ্যে বাফুফেকে ফিফার ক্লিয়ারেন্স পেতে হবে।
সামিতের পাসপোর্ট আবেদন কানাডা থেকে করা হয়েছিল। ঢাকা থেকে পাসপোর্ট প্রিন্ট হয়ে সেটা এখন কানাডায় পাঠানো হবে। বাফুফে পাসপোর্টের তথ্যসম্বলিত পাতার মাধ্যমে মূলত ফিফায় আবেদন ও আনুষ্ঠানিক কাজ করবে।