1. admin@sylhetbela24.com : admin :
June 21, 2025, 5:04 pm
বিজ্ঞপ্তিঃ
সিলেট বেলা ২৪ ডটকম এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম! আপনার আশে পাশের ঘটে যাওয়া ঘটনাসমূহ আমাদেরকে জানাতে sylhetbela247@gmail.com এ পাঠিয়ে দিন। আমরা যাচাই বাছাই শেষে তা যথারীতি প্রকাশ করবো। আপনার প্রতিষ্ঠানের বিশ্বব্যাপী প্রচারের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

যেভাবে বিপজ্জনক দাবদাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন

  • প্রকাশিতঃ বুধবার, এপ্রিল ২৪, ২০২৪
  • 353 বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

তীব্র দাবদাহে নাজেহাল অবস্থা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ। সারা দেশেই চলছে তাপপ্রবাহ। গরমের পাশাপাশি সূর্যের মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ের অতিবেগুনি রশ্মি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সবার জন্য। প্রতি বছরই এই মৌসুমে অতিবেগুনি রশ্মির তীব্রতা বিপজ্জনক মাত্রায় বৃদ্ধি পায়।

আবহাওয়ার বার্তা দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় আগামী কয়েক দিন অতিবেগুনি রশ্মির সর্বোচ্চ মাত্রা থাকবে ৭, যা অতিবেগুনি রশ্মির সূচক অনুযায়ী উচ্চমাত্রার হিসেবে বিবেচিত। বুধবার (২৪ এপ্রিল) থেকে পরের এক সপ্তাহে প্রতিদিন সর্বোচ্চ মাত্রা ১২ পর্যন্ত উঠতে পারে, যা সূচক অনুযায়ী উচ্চপর্যায়ের মাত্রাও ছাড়িয়ে যাবে। 

অতিবেগুনি রশ্মির তীব্রতা মানবদেহে নানা রকম রোগ তৈরি করে। মানুষের ত্বকের ক্যানসার থেকে শুরু করে চোখের বিভিন্ন রকম সমস্যা, অকালে চামড়া কুঁচকে যাওয়া বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো বিভিন্ন উপসর্গ তৈরি হতে পারে অতিবেগুনি রশ্মির কারণে। 

সূর্য থেকে নিঃসৃত অতিবেগুনি রশ্মির তীব্রতা আন্তর্জাতিকভাবে পরিমাপের মানদণ্ডটিই অতিবেগুনি রশ্মির সূচক নামে পরিচিত। এই সূচক শূন্য থেকে শুরু হয় এবং এর মাত্রা ১০-এর ওপর উঠতে পারে। এই সূচকে মাত্রা যত বৃদ্ধি পায়, ত্বক ও চোখে ক্ষতির সম্ভাবনা তত বাড়তে থাকে। সাধারণত দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে এই মাত্রা সর্বোচ্চ হয়ে থাকে। 

সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে আমাদের রোদ ও সূর্যালোক প্রয়োজন, তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু অতিরিক্ত রোদের কারণে শরীরে অতিবেগুনি রশ্মির নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। অতিবেগুনি রশ্মির ফলে সবচেয়ে মারাত্মক যে রোগ হতে পারে তা হলো ত্বকের ক্যানসার। মুখমণ্ডল, ঘাড়, গলা, হাত সেসব জায়গার ত্বকে ক্যানসার সেল তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা—

১. দুপুরের (বিশেষ করে দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে) রোদে বাইরে বের না হওয়া ও ত্বকে রোদ না লাগানো।

২. আঁটসাঁট কাপড় পরা। কারণ কাপড়ের সেলাইয়ের মধ্যে থাকা ছিদ্র ভেদ করে ইউভি রশ্মি ত্বকে আঘাত করতে পারে। তাই ঘাড় ঢাকা ও লম্বা হাতাওয়ালা জামা পরা উচিত। 

৩. শতভাগ ইউভি সুরক্ষা দেয়, এমন সানগ্লাস পরা।

৪.  চওড়া হ্যাট বা টুপি পরা, যেন টুপি মুখমণ্ডল, ঘাড় ও চোখে রোদ লাগতে না দেয়। টুপি বা হ্যাটের পরিবর্তে চাইলে ছাতাও ব্যবহার করা যাবে। 

৫. ত্বকের জন্য সানস্ক্রিন ও ঠোঁটের জন্য লিপ বাম ব্যবহার করা।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2024 Sylhetbela24.com
Theme Customized By BreakingNews