একুশে পদক বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক প্রদান করা হচ্ছে। ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে এই পদকের প্রচলন করা হয়।
শুরু থেকে সিলেট অঞ্চলের ২৫ কীর্তিমান এই পদকে ভূষিত হয়েছেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বৃহত্তর সিলেটের ২৬ জন কীর্তিমান হলেন: ১. ড.গোবিন্দ চন্দ্র দেব (শিক্ষা) -১৯৮৫ ২. অধ্যাপক শাহেদ আলী (সাহিত্য)-১৯৮৯, ৩.দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ (সাহিত্য)-১৯৯২ ৪. শাহ আবদুল করিম (লোক সংগীত)-২০০১ ৫. ২০০৪ সালে মনিরুজ্জামান মনির (গীতিকার) .এম সাইফুর রহমান (ভাষা আন্দোলন)-২০০৫ ৬.সৈয়দ মুজতবা আলী (সাহিত্য)-২০০৫ ৭.রওশন আরা মুস্তাফিজ(সংগীত)-২০০৬) ৮. কবি দিলওয়ার (সাহিত্য)-২০০৮ ৯.ড.নাজমা চৌধুরী (গবেষণা)-২০০৮ ১০. ড.কাজী খলিকুজ্জামান আহমদ (গবেষণা)-২০০৯ ১১.এনামুল হক মোস্তফা শহীদ (মুক্তিযুদ্ধ)-২০১৩ ১২.রামকানাই দাশ(সংগীত)-২০১৪ ১৩. দ্বিজেন শর্মা (ভাষা ও সাহিত্য)-২০১৫ ১৪.অরূপ রতন চৌধুরী (সমাজসেবা)-২০১৫ ১৫. সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ(ভাস্কর্য)-২০১৭ ১৬.জামিলুর রেজা চৌধুরী (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)-২০১৭ ১৭. সুষমা দাস(সংগীত)-২০১৭ ১৮.সুজেয় শ্যাম (সংগীত)-২০১৮ ১৯.সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম (ভাষা ও সাহিত্য)-২০১৮
২০.সুবীর নন্দী (সংগীত)-২০১৯ ২১.সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী (মুক্তিযুদ্ধ)-২০২২ ২২. ঝর্ণা দাশ পুরকায়স্থ (ভাষা ও সাহিত্য)-২০২২ ২৩.বিদিত লাল দাস(সংগীত)-২০২৪ ২৪. শুভ্র দেব (সংগীত)-২০২৪ ২৫.রূপা চক্রবর্তী (আবৃত্তি)-২০২৪
সূত্র : Anwar Chowdhury নামের ফেসবুক পোস্ট