1. admin@sylhetbela24.com : admin :
October 15, 2025, 7:49 pm
বিজ্ঞপ্তিঃ
সিলেট বেলা ২৪ ডটকম এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম! আপনার আশে পাশের ঘটে যাওয়া ঘটনাসমূহ আমাদেরকে জানাতে sylhetbela247@gmail.com এ পাঠিয়ে দিন। আমরা যাচাই বাছাই শেষে তা যথারীতি প্রকাশ করবো। আপনার প্রতিষ্ঠানের বিশ্বব্যাপী প্রচারের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

ফিরছে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা, হবে ডিসেম্বরে

  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫
  • 26 বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

চলতি বছর থেকে আবারও শুরু হচ্ছে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা। আসছে ডিসেম্বরে এ পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। স্বীকৃত সরকারি-বেসরকারি সব স্কুলের অষ্টম শ্রেণির সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। পাঁচটি বিষয়ে চারটি পত্রে মোট ৪০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার মঙ্গলবার বিকেলে জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে নীতিমালা জারি করেছে। এর আলোকে বোর্ডগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দিয়েছে।

তিনি বলেন, “বছরের শেষাংশে ডিসেম্বর মাসে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা হবে। তবে দিন-তারিখ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। দ্রুতই নির্ধারণ করা হবে।”

পরীক্ষার কাঠামো

অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে।

বাংলা, ইংরেজি ও গণিত: পৃথক পরীক্ষা। বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়: একত্রে পরীক্ষা

মোট নম্বর: ৪০০, বাংলা – ১০০, ইংরেজি – ১০০, গণিত – ১০০, বিজ্ঞান – ৫০, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় – ৫০

প্রতিটি পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা। ফলাফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ কোটায় বৃত্তি পাবে।

ফি

বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০০ টাকা। এর মধ্যে বোর্ড ফি ৪০০ টাকা এবং কেন্দ্র ফি ২০০ টাকা।

প্রশ্ন ও ফলপ্রক্রিয়া

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ড প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও মুদ্রণ করে জেলা কমিটির কাছে পাঠাবে। বোর্ড পরীক্ষার ফল প্রস্তুত করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ফরম পূরণ করবে বোর্ড।

পরীক্ষা কেন্দ্র

প্রতিটি উপজেলা সদরে পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও অবকাঠামোগত কারণে প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।

নীতিমালায় পরিবর্তনের সম্ভাবনা

অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার জানান, “নীতিমালার কিছু বিষয়ে আমাদের পর্যবেক্ষণ আছে। সেগুলো নিয়ে সভা করে কিছু পরিবর্তন আনা হতে পারে।”

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2024 Sylhetbela24.com
Theme Customized By BreakingNews